প্রারম্ভিক কথা : অখন্ড বাংলা প্রতিষ্ঠার চেষ্টা ছিল হােসেন শহীদ সােহরাওয়ার্দীর আজীবনের স্বপ, কিন্তু কিছু কারনে তার এই স্বপ্ন বাস্তবে রুপলাভ করতে পারেনি মুলত যে কান বিষয় বা ঘটনার সাফল্য অথবা ব্যর্থতার পেছনে কতগুলাে কারণ থাকে তেমনি অখও স্বাধীন বাংলা রাষ্ট্র গঠনের আন্দোলন ব্যর্থতার পেছনেও কতগুলাে কারণ ছিল যে সমস্ত কারণে অখন্ড স্বাধীন বাংলা রাষ্ট্র গঠনের আন্দোলন ব্যর্থ হয়। ব্যর্থতার কারণ : ১. সাংগঠনিক কারণ : এ প্রস্তাব উদ্যোগতাদের সাংগঠনিক দুর্বলতা ছিল তারা কংগ্রেস ও মুসলিম লীগের শীর্ষ স্থানীয় নেতাদের ঐক্যবদ্ধ করে প্রস্তাব গ্রহণ করতে পারেনি। ২. বাংলার কংগ্রেস ও মুসলিম লীগের দ্বন্দ্ব : বাংলার কংগ্রেস ও মুসলিম লীগের মধ্যে অনৈক্য অখন্ড বাংলা গড়ার অন্যতম অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায় । বাংলা বিভক্তির উপর গণভোটের আয়োজন করা হলে আন্দোলন সফল হতো । ৩. কমিউনিস্ট পার্টির দায়িত্ব : কমিউনিস্ট পার্টি অখন্ড বাংলার পক্ষে থাকলেও তারা তাদের দায়িত্ব পালনে অবহেলা করে। ৪. জনসংখ্যার বিভাজন : পশ্চিম বাংলায় হিন্দু এবং পূর্ব বাংলায় মুসলমান জনবসতি বেশি ছিল।ফলে হিন্দুদের মধ্যে বিচ্ছিন্নতাবোধ সৃষ্টি হয়। তার
স্বাধীনতা অর্জনে রাজনৈতিক ব্যক্তি ও দেশ ও সংগঠনের অবদান বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের অবদান অপরিসীম। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবর্গ বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে অনেক ত্যাগস্বীকার করেছেন। নানা অত্যাচার-নিপীড়ন সহ্য করেছেন। রাজনীতিবিদগণ স্বাধীনতা সংগ্রামের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত জীবনবাজি রেখে রাজনৈতিক তৎপরতা চালিয়ে গেছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের মূল নেতৃত্বে ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁর সারা জীবনের কর্মকাণ্ড, আন্দোলন-সংগ্রাম নির্দেশিত হয়েছে বাঙালির জাতীয় মুক্তির লক্ষ্যে। এই লক্ষ্য নিয়ে তিনি ১৯৪৮ সালে ছাত্রলীগ এবং ১৯৪৯ সালে আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগী হন। ’৪৮ ও ’৫২-র ভাষা আন্দোলনে তিনি বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করেন। তিনি ছিলেন ভাষা আন্দোলনের প্রথম কারাবন্দীদের মধ্যে অন্যতম। কী সংসদ, কী রাজপথ, বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির পক্ষে তাঁর কণ্ঠ ছিল সর্বদা সোচ্চার। ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৬ সালের সংবিধানে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতিদান, ১৯৫৮ সালে জেনারেল আইয়ুব খানের সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলন, ১৯
ক্রিকেট খেলার নিয়মাবলী :- ক্রিকেট খেলার উৎপত্তি কীভাবে ও কোথায় হয়েছিল তা সঠিকভাবে বলা খুবই কঠিন। তবে এটুকু অনুমান করা যায় যে, এই খেলা ইংল্যান্ডে প্রথম আরম্ভ হয়েছিল। 1775 সালে ইংল্যান্ডের মেলবাের্ন ক্রিকেট ক্লাব (MCC) গঠিত হয়। 1877 সালে মেলবাের্ন-এর মাঠে ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে প্রথম টেস্ট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। 1909 সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট দপ্তর (ICC) গঠিত হয়। এর সদর দপ্তর দুবাই। 1927 সালে দিল্লিতে ভারতীয় ব্রিকেট কন্ট্রোল বাের্ডের উৎপত্তি হয়। বর্তমানে 5 দিনের টেস্ট ক্রিকেট, 50 ওভারের সীমিত ক্রিকেট ও 20 ওভারের T-20 আন্তর্জাতিক ক্রিকেট প্রচলিত আছে। নিয়ম কানুন :- 1. ক্রিকেট খেলার পিচ 20.12 মিটার (22 গজ) লম্বা এবং 3.05 মিটার চওড়া হয়। এই পিচের ঠিক মাঝখান থেকে 65 গজ থেকে 75 গজ ব্যাসার্ধ নিয়ে একটি বৃত্ত টানা হয়। এটিই হল ক্রিকেট মাঠ। পিচের 20.12 মিটার ব্যবধানে দপ্রান্তে ওটি করে উইকেট পোঁতা থাকে। বোলিং ক্রিজ 2.64 মিটার (৪ ফুট ৪ ইঞ্চি) লম্বা হয়। বালিং ক্রিজ থেকে 1.22 মিটার দূরে এবং বোেলিং ক্রিজের সমান্তরাল বরাবর 3.66 মিটার দাগ টানা থাকে যাকে পপিং ক্রিজ বলে। পপিং ক্রিজের মাঝখ
Comments
Post a Comment
Thanks for your comment